চৌম্বকবিদ্যা

সাধারণ বিজ্ঞান - ভৌতবিজ্ঞান - চৌম্বকবিদ্যা

চৌম্বক এবং চুম্বকত্ত্ব (Magnetism and Magnetism)

যে বস্তুর চুম্বক ক্ষেত্রে সৃষ্টি করে ফলে অন্য একটি চুম্বক চুম্বক পদার্থের ওপর বল প্রয়োগ করে তাকে চুম্বক বলে। চুম্বকের দুটি বিশেষ ধর্ম রয়েছে। যথা-

১. আকর্ষণীয় ধর্ম (Property of attraction)

২. দিক নির্দেশক ধর্ম (Property of direction): চুম্বক মুক্ত অবস্থা সবসময় উত্তর-দক্ষিণ দিক বরাবর থাকে। চুম্বকীয় কম্পাসের সাহায্যে সহজে দিক নির্ণয় করা যায়।

 

Content added By

চৌম্বক এবং চুম্বকত্ত্ব (Magnetism and Magnetism)

যে বস্তুর চুম্বক ক্ষেত্রে সৃষ্টি করে ফলে অন্য একটি চুম্বক চুম্বক পদার্থের ওপর বল প্রয়োগ করে তাকে চুম্বক বলে। চুম্বকের দুটি বিশেষ ধর্ম রয়েছে। যথা-

১. আকর্ষণীয় ধর্ম (Property of attraction)

২. দিক নির্দেশক ধর্ম (Property of direction): চুম্বক মুক্ত অবস্থা সবসময় উত্তর-দক্ষিণ দিক বরাবর থাকে। চুম্বকীয় কম্পাসের সাহায্যে সহজে দিক নির্ণয় করা যায়।

 

Content added By

চৌম্বক পদার্থ (Magnetic material)

যে সকল পদ থেকে চুম্বক আকর্ষণ করে এবং যাদের চুম্বককে পরিণত করা যায় তাদেরকে চৌম্বক পদার্থ বলে। যেমন- লোহা, লোহার যৌগ, লোহার সংকর ধাতু (যেমন- ইস্পাত) নিকেল এবং কোবাল্ট ইত্যাদি। যে সকল পদার্থকে চুম্বক আকর্ষণ করে না এবং যাদের চুম্বকে পরিণত করা যায় না তাদেরকে অচৌম্বক পদার্থ বলে। লোহা ইস্পাত ও কোবাল্ট বাদে প্রায় সব অচৌম্বক পদার্থ। যেমন- সোনা, রূপা, তামা, পিতল, অ্যালুমিনিয়াম, দস্তা টিন ইত্যাদি। ক্যাসেট প্লেয়ারের টেপে চৌম্বক পদার্থ যেমন (CrO2) ব্যবহার করা হয়। ক্যাসেটের ফিতার শব্দ চৌম্বক ক্ষেত্র হিসেবে রক্ষিত থাকে।

 

Content added By

চৌম্বক এবং চুম্বকত্ত্ব (Magnetism and Magnetism)

যে বস্তুর চুম্বক ক্ষেত্রে সৃষ্টি করে ফলে অন্য একটি চুম্বক চুম্বক পদার্থের ওপর বল প্রয়োগ করে তাকে চুম্বক বলে। চুম্বকের দুটি বিশেষ ধর্ম রয়েছে। যথা-

১. আকর্ষণীয় ধর্ম (Property of attraction)

২. দিক নির্দেশক ধর্ম (Property of direction): চুম্বক মুক্ত অবস্থা সবসময় উত্তর-দক্ষিণ দিক বরাবর থাকে। চুম্বকীয় কম্পাসের সাহায্যে সহজে দিক নির্ণয় করা যায়।

 

Content added By

চৌম্বক পদার্থ (Magnetic material)

যে সকল পদ থেকে চুম্বক আকর্ষণ করে এবং যাদের চুম্বককে পরিণত করা যায় তাদেরকে চৌম্বক পদার্থ বলে। যেমন- লোহা, লোহার যৌগ, লোহার সংকর ধাতু (যেমন- ইস্পাত) নিকেল এবং কোবাল্ট ইত্যাদি। যে সকল পদার্থকে চুম্বক আকর্ষণ করে না এবং যাদের চুম্বকে পরিণত করা যায় না তাদেরকে অচৌম্বক পদার্থ বলে। লোহা ইস্পাত ও কোবাল্ট বাদে প্রায় সব অচৌম্বক পদার্থ। যেমন- সোনা, রূপা, তামা, পিতল, অ্যালুমিনিয়াম, দস্তা টিন ইত্যাদি। ক্যাসেট প্লেয়ারের টেপে চৌম্বক পদার্থ যেমন (CrO2) ব্যবহার করা হয়। ক্যাসেটের ফিতার শব্দ চৌম্বক ক্ষেত্র হিসেবে রক্ষিত থাকে।

 

Content added By

চুম্বকের প্রকারভেদ (Types of magnets)

অস্থায়ী চুম্বক: চৌম্বক ক্ষেত্রে অপসারিত হওয়ার সাথে সাথে যে কৃত্রিম চুম্বক এর চুম্বকত্ব বিলুপ্ত হয় তাকে অস্থায়ী চুম্বক বলে। সাধারণত কাঁচা লোহার, নিকেল ও লোহার সংকর ধাতু পারমালয় অস্থায়ী চুম্বক তৈরিতে ব্যবহৃত হয়। মোটর, জেনারেটর, ট্রান্সফর্মার ইত্যাদি তৈরিতে অস্থায়ী চুম্বক ব্যবহৃত হয়। কলিংবেলে নরম লোহা ব্যবহার করা হয় কারণ, বিদ্যুৎ প্রবাহের অনবদ্য অস্থায়ী চুম্বক এ পরিণত হতে পারে।

 

স্থায়ী চুম্বক: চৌম্বক ক্ষেত্রের অপসারিত হলেও যে কৃত্রিম চুম্বক চুম্বকত্ব সহজে বিলুপ্ত হয় না তাকে স্থায়ী চুম্বক বলে। স্থায়ী চুম্বক তৈরিতে ইস্পাত, এলনিকো সংকর বা ফেরাইট যৌগিক পদার্থ ব্যবহৃত হয়। টেপ রেকর্ডার এবং কম্পিউটারের স্মৃতির ফিতায় সিরামিক চুম্বক ব্যবহার হয়।

 

Content added By
Promotion